top of page

স্কুলের সরস্বতী পূজো

আজকের দিনে শত কাজের মধ্যেও মনটা সেই ক্লাস নাইনে চলে যায়। চোখের সামনে ভেসে ওঠে NJPতে নেমন্তন্ন করতে যাওয়া, পূজোর আগের দিন বাজার করা ও ঐ সময় প্রায় নটা অবধি স্কুলে থাকা। কারণ ঠাকুর ও মন্ডপ সাজানো হচ্ছে। তারপর সেই পূজোর দিন ভোর, কে যেন এসে বলল, চল চল, আমাদের পূজো কারা যেন এসে ভেঙেছে!!!! গিয়ে দেখি আগের দিনের ঐ অপূর্ব কাজ কারা যেন পাষাণ হৃদয়ে তছনছ করেগেছে! তবু সময়ের নিয়মে ছাত্র ও শিক্ষকদের অক্লান্ত পরিশ্রমে কিছু গুছিয়ে শুরু হলো পূজো। সে কি উন্মাদনা! রাতে প্রিন্সিপাল ম্যাডামের ঘোষণা 'কাল ছুটি'। মন ভরে উঠলো আনন্দে, ভীষণ আনন্দে! ছুটিইইইইই। কিন্তু অপর প্রান্তে আরেক অনুভূতি যেন একটু মন মরা! দিন যে শেষ! দুসপ্তাহ বাদে এক শনিবারে হল সবার জন্য খিচুরি। স্কুল, পাশের স্কুল থেকে কতশত ছাত্র ছাত্রীরা মিলে এক হই হই কান্ড। ঐ সময়ের নতুন নতুন অনুভূতিরা তখন ভীড় করছে মনে। সে এক অপরূপ সময়। তার আঁচ যেন আজো টের পাই। তোদের ছোঁয়ায় ঐ সময়টা যেন মূড়ে নিয়েছে এক মরমের আস্তারনে। মনটা সেই তোদের মাঝেই আটকে আছে।

6 views0 comments
bottom of page